🎯 Installment or কিস্তিতে ল্যাপটপ ক্রয় করতে হলে নিম্নোক্ত শর্তগুলো আপনাকে পূরণ করতে হবেঃ-

✅ প্রতিটি ল্যাপটপের অফার মূল্যের সাথে ‘ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা খরচ’হিসাবে ৫% অতিরিক্ত চার্জ ক্রেতাকে বহন করতে হবে। যেমন: ল্যাপটপের মূল্য ২৫ হাজার টাকা। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা খরচ ৫% যোগ করার পর অর্থ্যাৎ ১২৫০ টাকা যোগ হয়ে ল্যাপটপের ক্রয়মূল্য হবে ২৬,২৫০ টাকা।

✅ অর্ডার কনফার্ম করার জন্য ১৫০০ টাকা বুকিং মানি হিসাবে অগ্রীম পাঠাতে হবে যা মোট মূল্য হতে কর্তন করা হবে।

✅ কিস্তিতে ল্যাপটপ ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার বাসস্থানের ঠিকানা ভেরিফাইকরণের জন্য “ল্যাপটপ আছে” এর ১ বা ২ জন মনোনীত প্রতিনিধি আপনার দেওয়া ঠিকানায় স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে কিস্তিতে “টাকা পরিশোধের চুক্তিনামা” শর্তগুলো আলোচনা সাপেক্ষে উভয়পক্ষের সর্বসম্মতিক্রমে স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন (চুক্তিনামার নমুনা কপি নিচে হতে দেখে নিলে ভালো হয়)

✅ কিস্তিতে ক্রয়ের সময় ল্যাপটপের নির্ধারিত মূল্যের ৫০% টাকা আপনার বাসায় উপস্থিত ল্যাপটপ আছে প্রতিনিধিকে নগদ প্রদান করতে হবে (কোন রকম চেক প্রদান গ্রহণযোগ্য হবে না)।

✅ ল্যাপটপের মূল্য বাবদ বাকী ৫০% অর্থ ৩ মাসের ৩টি সমান কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। এক্ষেত্রে “টাকা পরিশোধের চুক্তিনামা” মোতাবেক নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হবে।

✅ ল্যাপটপের সমুদয় টাকা পরিশোধ হওয়ার পর একটি ডিজিটাল আইডিসহ “মালিকানা হস্তান্তর সনদ” (নমুনা কপি নিচে দেওয়া হয়েছে) অনলাইন কপি প্রদান করা হবে যেখানে, Benefit ID দেওয়া থাকবে। ল্যাপটপ ক্রয়ের পরবর্তী ৩ বছর যেকোন ধরনের ফ্রি সার্ভিসিং, শর্ত সাপেক্ষে পরিবর্তন ও পরিবর্ধন, অতিরিক্ত আয়ের জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিংসহ নানাবিধ কাজে Benefit ID ব্যবহার করতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, গ্রাহকের দ্বারা তৈরি ল্যাপটপের ফিজিক্যাল ড্যামেজের জন্য কোনো প্রকার সার্ভিসিং প্রযোজ্য নয়।

✅ যদি ক্রেতা একাধিক কিস্তি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে ব্যর্থ হোন সেক্ষেত্রে ক্রেতাকে ১৫ দিনের মৌখিক নোটিশের মাধ্যমে অবহিত করণের মাধ্যমে ‘দৈনন্দিন আইনের’ আওতায় ল্যাপটপ আছে কর্তৃপক্ষ ল্যাপটপ ফেরত নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং ল্যাপটপ ফেরত নেওয়ার পূর্বে প্রতিষ্ঠান ল্যাপটপের ঐ সময়কার অবস্থা যাচাই করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন।

✅ টাকা প্রদানের জন্য একই পরিবারের দুজন ব্যক্তির NID ফটোকপি, ছবি ও আয়ের উৎস সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে হবে যা আমাদের নিকট অতি গোপনীয় ও সুরক্ষিত অবস্থায় থাকবে।

✅ পণ্যটি হাতে পাওয়ার পর কোন কারণে অর্ডারটি ক্যান্সেল করতে চাইলে আপনার বাসায় পৌছানো পর্যন্ত সমুদয় যাতায়াত খরচাদি ক্রেতাকে বহন করতে হবে।

“টাকা পরিশোধের চুক্তিনামা”র নমুনা কপি যা ৩টি ২০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে প্রিন্ট করা থাকবে এবং অত্র চুক্তিনামায় আপনার বাসায় গিয়ে “টাকা পরিশোধের চুক্তিনামা”র শর্তগুলো আলোচনা সাপেক্ষে উভয়পক্ষের সর্বসম্মতিক্রমে স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন

“টাকা পরিশোধের চুক্তিনামা”

বিক্রতা (১ম পক্ষ):
প্রতিষ্ঠানের নাম: ল্যাপটপ আছে
দায়িত্বশীল ব্যক্তি: মুক্তার বেপারী, প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা
ঠিকানা: শ-৪১/১ উত্তর বাড্ডা (২য় তলা)
মোবাইল নম্বর: [মোবাইল নম্বর]
ইমেইল: laptopache@gmail.com

ক্রেতা (২য় পক্ষ):
কাস্টমারের নাম: আব্দুর রহমান
ঠিকানা: ৪৬ মনিপুরী পাড়া, ২য় তলা, ফার্মগেইট, ঢাকা ১২১৫
মোবাইল নম্বর: 019*940
জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট নম্বর: 101 203 7891

👉 চুক্তির শর্তাবলী:

এই চুক্তি অনুযায়ী ক্রেতা মো: আব্দুর রহমান “ল্যাপটপ আছে” থেকে একটি পুরাতন ল্যাপটপ [ল্যাপটপের মডেল: Lenovo, Model: T490s, SL No. 30PX4578954] ক্রয় করেছেন। ল্যাপটপের অফার মূল্য ২৫,০০০ টাকা এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা খরচ হিসাবে ৫% অতিরিক্ত চার্জ যুক্ত হয়ে মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৬,২৫০ টাকা যা নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে পরিশোধ করিতে সম্মত হয়েছেন:

✅ নগদ পরিশোধ: ক্রেতা মোট মূল্যের ৫০% অর্থ, অর্থাৎ ১৩,১২৫ টাকা নগদ প্রদান করবেন।
✅ কিস্তি পরিশোধ: বাকি ৫০% অর্থ ৩ মাসের সমান কিস্তিতে পরিশোধ করবেন।
✅ প্রতি মাসে কিস্তির পরিমাণ হবে: ৪,৩৭৫ টাকা।
✅ প্রথম কিস্তি পরিশোধের তারিখ: ০৫ থেকে ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ ইং।

👉 পরবর্তী কিস্তির তারিখসমূহ:

✅ ২য় কিস্তি: ০৫ থেকে ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ইং
✅ ৩য় কিস্তি: ০৫ থেকে ০৭ মার্চ ২০২৫ ইং

👉 কিস্তি পরিশোধের শর্তাবলী:

✅ নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তি পরিশোধ করতে হবে।
✅ বিলম্বে পরিশোধের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ১৫ দিন সুবিধা দেওয়া হবে।

👉 মালিকানা সংক্রান্ত শর্ত:

✅ সমস্ত কিস্তি পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত ল্যাপটপের মালিকানা প্রতিষ্ঠান “ল্যাপটপ আছে”-এর অধীনে থাকবে তবে গ্রাহক ব্যবহার করার অধিকার পাবেন।
✅ সমস্ত অর্থ পরিশোধের পর ক্রেতাকে ল্যাপটপের “মালিকানা হস্তান্তর সনদপত্র” প্রদান করা হবে।

👉 চুক্তি বাতিলের শর্ত:

যদি কাস্টমার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কিস্তি পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন এবং প্রতিষ্ঠান তিনবার লিখিত নোটিশ প্রদান করেও অর্থ গ্রহণ করতে না পারে, তবে প্রতিষ্ঠান চুক্তি বাতিল করতে পারবেন। চুক্তি বাতিলের ক্ষেত্রে কাস্টমার ল্যাপটপ ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন এবং ল্যাপটপ ফেরত নেওয়ার পূর্বে প্রতিষ্ঠান ল্যাপটপের অবস্থা যাচাই করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারবেন।

উভয়পক্ষের স্বাক্ষর:

ক্রেতা:
নাম: _______________
স্বাক্ষর: _____________
তারিখ: ______________

বিক্রেতা (প্রতিষ্ঠান):
নাম: _______________
পদবি: _____________
স্বাক্ষর: _____________
তারিখ: ______________

সাক্ষীদের তথ্য ও স্বাক্ষর:

১. ক্রেতার সাক্ষীর নাম: ________
ঠিকানা: ___________
স্বাক্ষর: ____________

২. বিক্রেতার সাক্ষীর নাম: ________
ঠিকানা: ___________
স্বাক্ষর: ____________